Directorate of Secondary And Higher Education DSHE Job Circular 2020

 মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২০ প্রকাশিত হয়েছে।

 এটি একটি দুর্দান্ত সুযোগ। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২০ এখন এখানেও প্রকাশিত হয়েছে। আমরা ভবিষ্যতে এখানে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার জব পরিপত্র 2020 আপডেট করব। সুতরাং আপনাকে এখান থেকে 2020 সালের জব সার্কুলারের সমস্ত প্রয়োজনীয় আপডেট পাওয়া যাবে।মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর  চাকরির বিজ্ঞপ্তি ২০২০কে একটি চিত্র ফাইলে রূপান্তর করা হয়েছে যাতে সমস্ত লোকেরা চিত্রটি পুরোপুরি পড়তে বা ডাউনলোড করতে পারে। যে কেউ, ২০২০-এর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধিদফতরের সুযোগ নিতে পারে  মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধিদপ্তরের চাকরি পেতে আগ্রহী ব্যক্তিদের পক্ষে এই চাকরির বিজ্ঞপ্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ।মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের চাকরি সংক্রান্ত সার্কুলার সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য আমার ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া গেছে যা জবস.লেখাপুরোড.কম । আপনি যদি এই চাকরিটি প্রয়োগ করতে চান তবে আপনি নিজের আবেদনটি 31 ডিসেম্বর 2020 এবং 13 জানুয়ারী 2021 এর মধ্যে জমা দিতে পারবেন । যেহেতু, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের চাকরির বিজ্ঞপ্তি একটি চিত্র ফাইলে রূপান্তরিত হয়েছিল এবং সেই চিত্র ফাইলটি প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে।কাজের শিরোনাম                                              : চিত্র ফাইলটি দেখুন

শিক্ষাগত যোগ্যতা: চিত্র ফাইলটি দেখুন।

কাজের অভিজ্ঞতা: চিত্র ফাইলটি দেখুন।

ক্ষতিপূরণ এবং সুবিধা: চিত্র ফাইলটি দেখুন

বয়সসীমা: চিত্রের ফাইলটি দেখুন।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর ডিএসএইচই জব সার্কুলার ২০২০

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ শেড জব সার্কুলার ২০২০

 মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর পরিচিতি:

বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় এবং এ ক্ষেত্রে সরকার তার বিশাল জনসংখ্যাকে মানবসম্পদে রূপান্তরের চেষ্টা করে চলেছে। সকলের জন্য শিক্ষা (ইফা) সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব  সংবিধান সকলের জন্য শিক্ষায় সমান অধিকারের বিষয়টি নিশ্চিত করে। এটি বিবেচনা করে, সরকার পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠী এবং তার মহিলা নাগরিকদের শিক্ষার উপর জোর দিয়েছে। সরকার মহিলাদের জন্য উপবৃত্তি সহ এইচএসসি (শ্রেণি -12) অবধি বিনামূল্যে শিক্ষা প্রদান করছে। আশা করা যায় যে এটি মহিলা শিক্ষার্থীদের তালিকাভুক্তির হার বাড়াতে, ঝরে পড়ার হার হ্রাস এবং শিক্ষিত জনগণের দ্বারা দেশকে সমৃদ্ধ করতে ভূমিকা রাখবে।বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা বিস্তৃতভাবে তিনটি প্রধান পর্যায়ে বিভক্ত হতে পারে, যেমন। প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষা প্রাথমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানগুলি দিয়ে থাকে। জুনিয়র মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানগুলি মাধ্যমিক শিক্ষা দেয়। উচ্চ শিক্ষা ডিগ্রি পাস (তিন বছর), ডিগ্রি সম্মান (4 বছর), স্নাতকোত্তর (1 এবং 2 বছর) এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সমমানের বিভাগের অন্যান্য উচ্চ স্তরের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেওয়া হয়।বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সংযুক্ত বিভাগ এবং অধিদপ্তরের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার সমন্বয়ে দুটি মন্ত্রক পরিচালনা ও পরিচালনা করছেন। শিক্ষার দুটি ধারা হ’ল: প্রাথমিক শিক্ষা (চতুর্থ গ্রেড) এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (VI ষ্ঠ গ্রেড এবং উচ্চতর)। একজন সচিবের অধীনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রনালয় (এমওপিএমই) প্রাথমিক শিক্ষা খাত পরিচালনা করে থাকে, অন্য মাধ্যম অর্থাৎ মাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত তার নিজস্ব সচিবের নেতৃত্বে শিক্ষা মন্ত্রণালয় (এমওই) পরিচালনা করে থাকে। শীর্ষে একজন মন্ত্রী এবং একজন প্রতিমন্ত্রী উভয় মন্ত্রকের সামগ্রিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য দায়বদ্ধ। শিক্ষার প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যক্রমের ক্ষেত্রে আরও চার ধরণের শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে: সাধারণ শিক্ষা, মাদ্রাসা শিক্ষা, প্রযুক্তিগত-বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং পেশাদার শিক্ষা। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর  জব সার্কুলার 2020 বিজ্ঞপ্তি এই পোস্টে উপলব্ধ।