NID Card Problem And Solved / BD/এন আই ডি কার্ডে সকল সমস্যা ও সমাধান এর নিয়ম গুল দেখে নেন ।

 দেশের নাগরিকের একমাত্র পরিচয় হল দেশের সরকারি পরিচয় পত্র আর সে টা হলো এন আই ডি কার্ড ।রাষ্ট্রের বিভিন্ন সুবিধা পেতে হলে সবারি এই কার্ড প্রয়োজন । এই কার্ড নিতে হলে অনেকেরী অসুবিধা এবং ঝামেলা পেতে হয় ।জাতীয় পরিচয় পত্র হাতে পাওয়ার পর অনেকের নাম ,ঠিকানা ,বাপের নাম , মাতার নাম আর অন্যান্য ভুল থাকতে পারে  এছাড়া ছবি সহ নানার বিষয়ে সংশোধনের প্রয়োজন পরে ।কিন্তু আপনারা জানেন কি এই সকল সমস্যার সমাধান ও করে রেখেছেন নির্বাচন কমিশনার ।জাতীয় পরিচয় পত্রে ওয়েব সাইটে কিছু নিয়ম তুলে ধরা হলো ।কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যাবেঃএন আইডি রেজিস্ট্রেসন উইং /উপজেলা /থানা/ জেলা নির্বাচন কমিশনে অফিসে গিয়ে ভুল তথ্য সংশধনের জিন্য আবেদন করতে হবে ।সঠিক কাগজ প্ত্র সাথে নিয়ে যেতে হবে ।কার্ডে যদি কোন ভুল হয় তা কি রেকর্ড করা যায় ভঃঅবশ্যই সকল রেকর্ড ডাটা বেজে থাকে।যদি ভুল ক্রমে পিতা ,মাতার নাম মৃত হিসেবে উল্লেখ কর হলে ।জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে
পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কীভাবে তা সংশোধন করা যাবে?সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কী? নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ডের ফটোকপি সংযুক্ত করে জাতীয়
পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিস
বরাবর আবেদন করতে হবে
বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে। এখন আইডি কার্ড থেকে স্বামীর নাম কীভাবে বাদ দিবো?বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে জাতীয়
পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে
আবেদন করতে হবে।
বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি। এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কীভাবে সংযুক্ত করতে পারি? প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।পেশা পরিবর্তনের জন্য কী করতে হবে?এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক
কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উল্লেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
আমার আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তনে কী করতে হবে?এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে। বর্তমান অনলাইনে আবেদন করা যায়।

 

 এসোশিখো.কম 

জানার আছে অনেক কিছু চোখ রাখুন এখানে সাথে থাকুন

 সাম্প্রতিক কিছু এনআইডি কার্ড এর প্রশ্ন ও উত্তর । আপনার  প্রশ্নের ও উত্তর খুজে নেন আশা করি সমাধান পাবেন


১. নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নাম সংশোধন করতে কী দলিল জমা দিতে হবে?
এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর
প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত
কপি জমা দিতে হয়।
১. নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সঙ্গে দলিল জমা দিতে হবে?এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয়
পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয়
পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম
সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
২. পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কী সনদ দাখিল করতে হয়?উত্তর: পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।৩. ঠিকানা কীভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য
বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে
ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন
বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোনো ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের ফরমে আবেদন করে
সংশোধন করা যাবে।
৪. বয়স সংশোধন করবো কীভাবেকার্ডে প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, প্রামাণিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা
গ্রহণ করা হয়।
৫. একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে। কীভাবে তা সংশোধন করা যায়?সবার কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র
রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক
দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
৬. আমি পাশ না করেও শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম। সংশোধনের উপায় কী?আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি; ভুলক্রমে লিখেছিলেন
মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
৭: কার্ডে অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কীভাবে সংশোধন করা যাবে?ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে জাতীয়
পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে
আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে
সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
৮. রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কী করতে হয়?রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনস্টিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।৯. বয়স/জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সঙ্গে
জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের
পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি
তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে
প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
১০. স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কীভাবে করতে পারি?নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।১১. আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি। আমার কাছে প্রামাণিক কোনো দলিল নেই, কীভাবে সংশোধন করা যাবে?সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।১২. একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোনো সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।১৩. কার্ড হারিয়ে গেছে। কীভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি? নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা
নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে
আবেদন করতে হবে।
১৪. হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কী কোনো ফি দিতে হয়হারানো কার্ড পেতে বর্তমানে কোনো প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে
ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি
ধার্য করা হবে।
১৫. হারানো ও সংশোধন একইসঙ্গে করা যায় কী? হারানো ও সংশোধন একইসঙ্গে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।১৬. হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কীভাবে সংশোধন করব?প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।১৭. প্রাপ্তি স্বীকারপত্র/স্লিপ হারালে করণীয় কী? স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।১৮. প্রাপ্তি স্বীকারপত্র/আইডি
হারিয়ে গেছে কিন্তু কোনো প্রমাণ নেই বা আইডি নম্বর/ভোটার নম্বর/স্লিপের
নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কী করণীয়?
সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে ভোটার নাম্বার
সংগ্রহ করে জাতীয় পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/উপজেলা/থানা নির্বাচন
অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
১৯. জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কীভাবে সম্ভব?জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদিসহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।২০. জাতীয় পরিচয়পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না। এটা কী ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে?হ্যাঁ। স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে। এরইমধ্যে বহু জায়গায় স্মার্টকার্ড দেয়া হয়েছে।২১. আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করতে পারিনি। এখন কী করা যাবে?সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।২২. আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে ভোটার নিবন্ধণ করতে পারিনি, এখন কীভাবে করতে পারবো?সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর
অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ,
ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ি ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের
রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
২৩. আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০
সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন
কীভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার
পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সে এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে
যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা
নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন
অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
২৪. ভোটার তালিকার নামের সঙ্গে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কি-না?ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নেই।৩৫. কোথা থেকে আইডি সংগ্রহ করা যাবে?উত্তর: যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে আইডি সংগ্রহ করা যাবে।৩৬. আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কী অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?উত্তর: হ্যাঁ। আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও
প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৩৭. কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কী হবে?উত্তর: জেল বা জরিমানা অথবা উভয়দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে৩৮. জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন? ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুনরায় তৈরি হচ্ছে সেসব কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।৩৯. বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে
৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে। লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম
সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
৪০. আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব? হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।৪১. এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক
স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং
তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
৪২. নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কী কী কাগজ পত্র প্রয়োজন? জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি
থাকে), ঠিকানা প্রমাণের জন্য কোনো ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা
এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর তার্ডের কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট,
ড্রাইভিং লাইসেন্স, টির নম্বর (যদি থাকে)।
৪৩. আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮ বছরের
কম। ১৮ বছরের উপরে বয়স দেখিয়ে একটি আইডি পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা
অন্য কোথাও চাকরি পেতে পারি। মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায়
কি
?
না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মানবিক বিবেচনার কোনো সুযোগ নেই।৪৪. আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন কী করবো? যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।৪৫. জাতীয় পরিচয়পত্র আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কী?অবিলম্বে জাতীয় পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।৪৬. একজনের কার্ড অন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কি-না?ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।৪৭. আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?জাতীয় পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে
যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা www.ecs.gov.bd বা www.nidw.gov.bd থেকে
ডাউনলোড করা যাবে।
৪৮. এসব ফরমের জন্য কোনো মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি-না? না।৪৯. আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কীভাবে তা সংশোধন করা যাবে?সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।৫০. বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কী?নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে জাতীয়
পরিচয়পত্র রেজিষ্ট্রেশন বিভাগ/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিস
বরাবর আবেদন করতে হবে।
৫১. আইডি হারিয়ে গেছে। কীভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা
নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে
আবেদন করতে হবে।
৫২. আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।৫৩. এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক
স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং
তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
৫৪. এমন ফরমের জন্য কোনো মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি-না?উত্তর: না।

CATEGORIES
Share This

COMMENTS

Wordpress (0)
Disqus (0 )